কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে, পাঠ্যবই ফ্রি দেওয়া হবে। এর বাইরে স্বাস্থ্য বীমা ও আবাসনের ব্যবস্থা তো রয়েছেই। এসব সুবিধা পাবেন স্নাতকের পুরো ৪ বছর। প্রতি বছর ৩৭ জনকে এই সুযোগ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশসহ অন্য যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আগস্ট–২০২৫ ইনটেকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ ডিসেম্বর।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যে অন্যতম ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হচ্ছে ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’। এর আওতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ড। ‘ভাইস চ্যান্সেলরস ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স স্কলারশিপ’ তার মধ্যে একটি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে এই স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্কলারশিপের আওতায় দুইবছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে সুইডেনের উমিয়া ইউনিভার্সিটি।
ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয় ৪০০টি স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে প্রতি বছর। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য থাকছে টিউশন ফি মওকুফ ও চিকিৎসা তহবিল, ৫০০ থেকে ১৫০০ ডলারের স্থানান্তর ভাতা, বছরে ৩৪ হাজার ৪০০ ডলার ভাতা, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যভাতা ও বিমানভাড়া।
‘দ্য সুইস গভর্নমেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’ নামে সুইজারল্যান্ড সরকারের এ বৃত্তিতে আবেদনের সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদেরও। এর আওতায় রিসার্চ ফেলোশিপ, পিএইচডি স্কলারশিপ ও পোস্ট ডক্টরাল স্কলারশিপ দিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ড।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। এবার আবেদন করতে পারবেন আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার একটি আলোচিত পাবলিক রিসার্চ বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এটি একটি। এ বছর স্কলারশিপে স্নাতকের জন্য আবেদন এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত।
এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১০ অক্টোবর।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়। মেধার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের এ স্কলারশিপ প্রদান করা হয়। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে।আবেদন করা যাবে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্কলারশিপের আওতায় দুইবছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে সুইডেনের উমিয়া ইউনিভার্সিটি। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ জানুয়ারি।
অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় শিক্ষার্থী এবং বিদেশি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৬ অক্টোবরের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে টিউশন ফি ছাড়াই দেশটির টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। স্নাতকোত্তরের সময়সীমা দুই বছর ও পিএইচডির জন্য তিন বছর।
এর আওতায় সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন প্রদান করবে বিশ্ববিদ্যালয়। বিবাহিতদের জন্য পারিবারিক আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানে যাতায়াতের খরচ বহন করা হবে। টিউশন ফি মওকুফ করে দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।
রিসার্চ ইন্টার্নশিপ পাওয়া শিক্ষার্থীদের প্রতি কর্মদিবসে ২ হাজার ৪০০ জাপানি ইয়েন দেওয়া হবে। এ ছাড়া ফ্রি ভিসা সাপোর্ট, ওআইএসটির শাটল বাসের পাস, ইন্টার্নশিপের জন্য জাপানে যাতায়াত বিমান টিকিট, আবাসন ও ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা রয়েছে।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে, পাঠ্যবই ফ্রি দেওয়া হবে। এর বাইরে স্বাস্থ্য বীমা ও আবাসনের ব্যবস্থা তো রয়েছেই। এসব সুবিধা পাবেন স্নাতকের পুরো ৪ বছর। প্রতি বছর ৩৭ জনকে এই সুযোগ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশসহ অন্য যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আগস্ট–২০২৫ ইনটেকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ ডিসেম্বর।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যে অন্যতম ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হচ্ছে ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’। এর আওতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ড। ‘ভাইস চ্যান্সেলরস ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স স্কলারশিপ’ তার মধ্যে একটি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে এই স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্কলারশিপের আওতায় দুইবছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে সুইডেনের উমিয়া ইউনিভার্সিটি।
ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয় ৪০০টি স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে প্রতি বছর। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য থাকছে টিউশন ফি মওকুফ ও চিকিৎসা তহবিল, ৫০০ থেকে ১৫০০ ডলারের স্থানান্তর ভাতা, বছরে ৩৪ হাজার ৪০০ ডলার ভাতা, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যভাতা ও বিমানভাড়া।
‘দ্য সুইস গভর্নমেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’ নামে সুইজারল্যান্ড সরকারের এ বৃত্তিতে আবেদনের সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদেরও। এর আওতায় রিসার্চ ফেলোশিপ, পিএইচডি স্কলারশিপ ও পোস্ট ডক্টরাল স্কলারশিপ দিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ড।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। এবার আবেদন করতে পারবেন আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার একটি আলোচিত পাবলিক রিসার্চ বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এটি একটি। এ বছর স্কলারশিপে স্নাতকের জন্য আবেদন এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত।
এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১০ অক্টোবর।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়। মেধার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের এ স্কলারশিপ প্রদান করা হয়। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে।আবেদন করা যাবে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্কলারশিপের আওতায় দুইবছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে সুইডেনের উমিয়া ইউনিভার্সিটি। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ জানুয়ারি।
অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় শিক্ষার্থী এবং বিদেশি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৬ অক্টোবরের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে টিউশন ফি ছাড়াই দেশটির টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। স্নাতকোত্তরের সময়সীমা দুই বছর ও পিএইচডির জন্য তিন বছর।
এর আওতায় সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন প্রদান করবে বিশ্ববিদ্যালয়। বিবাহিতদের জন্য পারিবারিক আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানে যাতায়াতের খরচ বহন করা হবে। টিউশন ফি মওকুফ করে দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।
রিসার্চ ইন্টার্নশিপ পাওয়া শিক্ষার্থীদের প্রতি কর্মদিবসে ২ হাজার ৪০০ জাপানি ইয়েন দেওয়া হবে। এ ছাড়া ফ্রি ভিসা সাপোর্ট, ওআইএসটির শাটল বাসের পাস, ইন্টার্নশিপের জন্য জাপানে যাতায়াত বিমান টিকিট, আবাসন ও ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা রয়েছে।